এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো-মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার বিষয় অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করবেন। এর কারণ হলো অনেকের কাছেই ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থাকে না এজন্য মোবাইল দিয়ে যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় তাহলে ব্যাপারটা খুব একটা খারাপ না। কিন্তু আপনি যদি মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং করে ইনকাম করার কথা চিন্তা করেন তাহলে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কোন কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। মোবাইল দিয়ে প্রফেশনাল মানের সকল ধরনের কাজ করা যাবে না এটা অবশ্যই একটি স্বাভাবিক বিষয়। এজন্য আজকে এই আর্টিকেলে আমরা মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করব।
যেহেতু এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি প্যাসিভ ইনকাম তাই আপনি এ ধরনের সেক্টরে কাজ করে সহজে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উক্ত বিষয়গুলো বাদে আজকে এই আর্টিকেলে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হল এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করব এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। সুতরাং এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা এবং মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিষয়গুলো জানতে অবশ্যই আর্টিকেলের প্রত্যেকটি অংশ মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন।
পোস্ট সূচিপত্র
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
এফিলিয়েট মার্কেটিং হল এমন একটি মার্কেটিং পদ্ধতি যেখানে বিভিন্ন রকম কৌশল ব্যবহার করে কোম্পানির পণ্য অথবা সেবা প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে বিক্রি করে কমিশন প্রাপ্ত হওয়া যায়। অর্থাৎ আপনি যদি একজন এফিলিয়েট মার্কেটার হয়ে থাকেন, তাহলে কোন একটি কোম্পানি থেকে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম গ্রহণ করার পরিবর্তে যদি বিক্রি নিশ্চিত করতে পারেন। তাহলে সেখান থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পেয়ে যাবেন। যেহেতু এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি প্যাসিভ ইনকামের আওতায় পড়ে। তাই একবার কাজ করে আপনি দীর্ঘদিন পর্যন্ত সেখান থেকে ইনকাম করার সুযোগ পেয়ে থাকবেন।
তাই সকল প্রতিষ্ঠানের এফিলিয়েট প্রোগ্রামটি ঠিক একইভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে বিষয়টি যত সহজ ভাবে বলা যায় এর অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে আপনি বুঝতে পারবেন কত জটিল প্রক্রিয়া দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। মার্কেট রিসার্চ করা থেকে শুরু করে অডিয়েন্স এর কাছে প্রোডাক্ট পৌঁছানো এবং সেল করা অবশ্যই একটি কঠিন কাজ। অনেকে মনে করে থাকেন আজকে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম শুরু করলে হয়তো কালকে থেকে ইনকাম শুরু হবে। কিন্তু বিষয়টি আসলে তেমন নয় আপনাকে ধৈর্য ধরে প্রতিনিয়ত মার্কেটিং করে যেতে হবে। একটি সময় দেখবেন আপনি বিভিন্ন পন্থায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছেন।
ধরুন আপনার একটি ব্লগ ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য প্রদান করে থাকেন। তাহলে এখন যদি আপনি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত মেডিসিন অথবা ফুড কোম্পানির এফিলিয়েট প্রোগ্রাম গ্রহণ করে আপনার ব্লগে এফিলিয়েট লিংক যুক্ত করেন। তাহলে সেই লিংকে ক্লিক করে যারা প্রোডাক্টগুলো পারচেজ করবে সেখান থেকে আপনি কমিশন পেয়ে যাবেন। তবে ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে অর্থাৎ মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা একটু কঠিন হবে। কারণ আপনি ব্লগ অথবা আর্টিকেল পাবলিশ করার জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের সাহায্য নিতে হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এ বিষয়গুলো জানার পূর্বে আমাদের এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বেসিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এ বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে পেরেছি। তাহলে এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে মূলত এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার। সাধারণত এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কোন প্রকারভেদ হয় না। তবে আমরা কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে এফিলিয়েট মার্কেটিং কে কয়েকটি ভাগে ভাগ করতে পারি। অর্থাৎ আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটার হয়ে থাকেন। তাহলে যতগুলো সেক্টর ব্যবহার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম চালনা করতে পারবেন সবগুলোই এর প্রকারভেদ এর আওতায় পড়বে।
যেমন ধরুন ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং এই সবগুলোই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর এক একটি প্রকারভেদ। যেহেতু আপনি প্রোডাক্ট সেল করার জন্য এই প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করবেন সুতরাং এগুলোই মূলত এফিলিয়েট মার্কেটিং এর পন্থা বা প্রকারভেদ হিসেবে বিবেচিত করা যেতে পারে। কিন্তু মার্কেটিং স্টার্টেজি অনুযায়ী যদি বিষয়টি বিশেষণ করা হয় তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত তিন প্রকার হয়ে থাকে। নিচে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রকারভেদ গুলো তুলে ধরা হলো।
- আনএটাচড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Unattached Affiliate Marketing)
- রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Related Affiliate Marketing)
- ইনভলভড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Involved Affiliate Marketing)
আনএটাচড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আনএটাচড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Unattached Affiliate Marketing) হল এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেম বা পদ্ধতি যেখানে মার্কেটরের সঙ্গে পণ্যের কোন ধরনের সম্পর্ক থাকবে না। সাধারণত এটি হলো একটি পে-পার-ক্লিক মার্কেটিং পদ্ধতি। সাধারণত বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো এবং অডিয়েন্স এর কাছে রিচ করানোই এ ধরনের মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য। যেহেতু এই ধরনের মার্কেটিং পদ্ধতি গুলো অনেকটাই সহজ তাই আপনি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাইলে এ ধরনের মার্কেটিং স্ট্রাটেজি ফলো করতে পারেন।
রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Related Affiliate Marketing) এটি এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেম যেখানে পণ্যের সাথে আপনার সরাসরি সম্পর্ক থাকবে এবং মার্কেটের পণ্যটি আপনি নিজে ব্যবহার করেন। যেহেতু আপনি এ প্রোডাক্ট সম্পর্কে অবগত এবং ধারণা রাখেন সেহেতু মার্কেটিং কাজ করার সময় অনেকটাই সুবিধা হয়। বলাবাহুল্য যে আনএটাচড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পদ্ধতি থেকে এই মার্কেটিং পদ্ধতি বেশি কার্যকর এবং নির্ভরযোগ্য।
ইনভলভড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ ইনভলভড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Involved Affiliate Marketing) এই মার্কেটিং সিস্টেমে মার্কেটারের সঙ্গে উক্ত প্রতিষ্ঠানের একটি ভালো সংযোগ এবং সম্পর্ক তৈরি হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে দেখা যায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার অডিয়েন্সকে প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিউ প্রদান করে এবং সেখানে উল্লেখ করে যে পূর্বে কোন এক সময় তারা প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করেছিল পাশাপাশি প্রোডাক্টের গুণগত মান অনেক বেশি ভালো। আর এফিলিয়েট মার্কেটিং এর এ ধরনের রিভিউ বা মন্তব্যের ফলে অডিয়েন্স বিশ্বাসযোগ্যতা দেখায় এবং প্রোডাক্টের বিক্রি বৃদ্ধি হয়।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি একটি অনুন্নত রাষ্ট্র হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে অনেকেই চায় চাকরির পাশাপাশি এটি এক্সট্রা আয় ইনকামের পথ খুঁজতে। আর এজন্য অনেকেই আজকাল অনলাইনে ইনকাম করার উপায় খোঁজার চেষ্টা করে থাকে। এর কারণ হিসেবে দেখা যায় অনলাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনাকে বাহিরে কোথাও যেতে হচ্ছে না এবং ঘরে বসে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারছেন। প্রথমেই বলে রাখি বাংলাদেশ সকলের কাছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থাকবে না।
আর এজন্যই এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই প্রশ্নটিতে সকলেই আটকে যায়। কারণ ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার না থাকার পরিপেক্ষিতে আপনি হয়তো বা আগ্রহ এবং আশা হারিয়ে ফেলবেন এটা স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার যাত্রা শুরু করতে পারেন। তবে আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কাজে শুধুমাত্র বেসিক বিষয়গুলো কমপ্লিট করা সম্ভব।
আপনি যদি এডভান্স লেভেলের কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ল্যাপটপের প্রয়োজন হবে। কিন্তু আপনি প্রথম অবস্থায় মোবাইল দিয়ে যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে পরবর্তীতে ওই টাকা দিয়ে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার কিনে আপনার যাত্রা কে আরো প্রসারিত করতে পারবেন। তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য কোন বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে সেগুলোর নিচে তুলে ধরা হলো।
- নিশ সিলেকশন
- এফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন
- ওয়েবসাইট তৈরি
- নিয়মিত ব্লগ পোস্ট করা
- এফিলিয়েট প্রোগ্রাম সেট আপ
- ডিজিটাল মার্কেটিং
আপনি উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো সম্পর্কে যদি বিস্তারিতভাবে জানতে পারেন তাহলে এপ্রিয়েট মার্কেটিং খুব সহজে শুরু করতে পারবেন। এখন হয়তো আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু ছিল মোবাইল এর মাধ্যমে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। উপরে বর্ণনাকৃত বিষয়গুলো জানার মাধ্যমে যদি অ্যাফিরেট মার্কেটিং শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে সর্ব প্রথমে জানতে হবে আদেও কি সেই কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব কিনা।
যেহেতু সকলের কাছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার বিদ্যমান নয়। তাই আমরা অবশ্যই জানবো যে মোবাইল দিয়ে কিভাবে এবং কোন কাজগুলো এফিলিয়েট মার্কেটিং এর আওতায় রয়েছে সে বিষয়টি।
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং কার্যক্রমটি শুরু করার পূর্বে আমরা মোবাইল দিয়ে কিভাবে এবং কোন কাজগুলো করা যায় সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। বর্তমান সময়ে মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং করার বিষয়গুলো সবচেয়ে জনপ্রিয়। আপনি গুগলে সার্চ দিলে দেখবেন বিভিন্ন তথ্য সংবলিত আর্টিকেল আপনার সামনে চলে আসবে। যেখানে তারা মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ পোস্টেই দেখা যায় সঠিক তথ্যগুলো ইনক্লুড থাকে না। আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের সাথে সকল বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করি।
অভিজ্ঞতার সাথে মিলিয়ে যদি আপনাদেরকে বোঝানো হয় তাহলে বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনারা খুব সহজেই ক্যাচাপ করতে পারবেন। এফিলিয়েট প্রোগ্রাম বা মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য আমরা কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করার চেষ্টা করব। যদি পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে আপনি অবগত হতে পারেন তাহলে মোবাইল দিয়ে কোন কাজগুলো করা যায় সে সম্পর্কে সহজেই জানতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পদ্ধতি বা উপায় গুলো নিচে দেওয়া হল।
- নিজস্ব ওয়েবসাইট
- ইউটিউব মার্কেটিং
- ফেসবুক মার্কেটিং
- সিপিএ মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং
নিজস্ব ওয়েবসাইট
এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকর উপায় হল নিজস্ব ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে মার্কেটিং করা। ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ফার্নিচার সংক্রান্ত সকল ধরনের তথ্য বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকেন। তাহলে আপনি যদি কোন ব্র্যান্ডেড ফার্নিচার কোম্পানি থেকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম গ্রহণ করেন। সেক্ষেত্রে আপনার ব্লগ বা আর্টিকেলে উক্ত প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম লিঙ্ক যুক্ত করে দিলে, সেখানে ক্লিক করে কাঙ্খিত অডিয়েন্স যদি ফার্নিচার পার্সেল করে সেক্ষেত্রে আপনি সেখান থেকে একটি কমিশন পেয়ে যাবেন।
তবে নিজস্ব ওয়েবসাইট পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই আপনার একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে। আর্টিকেল লেখা হয়তোবা আপনি মোবাইলে করতে পারবেন কিন্তু সেগুলো পাবলিশ করার জন্য এবং বিভিন্ন তথ্য কালেকশন করার জন্য অবশ্যই একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে। তাই মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে যদি নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোগ্রামটি পরিচালনা করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটা করা যাবে না। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই, আপনার যদি মোবাইল না থাকে।
সেক্ষেত্রে এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই প্রশ্নটিতে নিজস্ব ওয়েবসাইট ব্যতীত আরো কিছু পদ্ধতি রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা সম্ভব। তাই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে অবশ্যই আর্টিকেলের নিচের অংশগুলো পড়ার চেষ্টা করুন।
ইউটিউব মার্কেটিং
যদি আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেখানে কাঙ্খিত সাবস্ক্রাইবার থাকে। তাহলে প্রোডাক্টের রিভিউ করে সেই লিংক আপনার ডেসক্রিপশন বক্সে প্রদান করে সেখান থেকে ইনকাম করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে আপনি কোন ধরনের চ্যানেল পরিচালনা করছেন সে ধরনের প্রোডাক্ট নির্বাচন করা জরুরী। যেমন ধরুন আপনার চ্যানেলটি হল টেক চ্যানেল। তাহলে এক্সেসরিজ বা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলোর রিভিউ করে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। youtube চ্যানেল থেকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
পাশাপাশি ভিউ এর হিসেবে আপনি গুগল এডসেন্স থেকেও টাকায় সুযোগ পেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে খুব সহজে মোবাইল দিয়ে এ ধরনের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম পরিচালনা করতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং
ইউটিউবের মতো ফেসবুক থেকেও ইনকাম করা সম্ভব। আপনি যদি ফেসবুকে একটি পেজ পরিচালনা করেন তাহলে সেখানে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম যুক্ত করে এক্সট্রা ইনকাম করা যাবে। মজার বিষয় হল ইউটিউব এর মত ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারছেন। তাহলে যদি মোবাইল দিয়ে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে ইউটিউব এবং ফেসবুক এই দুটি প্লাটফর্মের সাহায্য নিতে পারেন। ফেসবুক মার্কেটিং করার জন্য আপনার অবশ্যই ফেসবুকে একটি ফলোয়ার সমৃদ্ধ পেজ থাকতে হবে। যেহেতু আপনি অর্গানিক উপায় গুলো অবলম্বন করবেন তাই ফলোয়ার থাকা খুবই জরুরী।
সিপিএ মার্কেটিং
সিপিএ মার্কেটিং কে বলা যেতে পারে এটি একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উপ-শাখা। যেহেতু সিপিএ মার্কেটিং করে খুব সহজেই সেল আনা সম্ভব তাই অনেকেই এ পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে থাকে। সিপিএ মার্কেটিং করার অন্যতম একটি সুবিধা হল এখানে প্রোডাক্ট পারচেস করার কোন ঝামেলা থাকে না। অর্থাৎ আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন সেটি যদি কাঙ্খিত কাস্টমার ক্রয় করে সেখান থেকে ইনকাম হবে। কিন্তু আপনি যদি সিপিএ মার্কেটিং করেন সেক্ষেত্রে অডিয়েন্স শুধুমাত্র ক্লিক করলে সেখান থেকে কমিশনপ্রাপ্ত হবেন।
আর এই কাজগুলো করার জন্য সর্বপ্রথমে আপনি কোন একটি প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন যেগুলো সিপিএ মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এ ধরনের প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে সেখান থেকে ক্লিক এনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সুতরাং সিপিএ মার্কেটিং অর্থাৎ মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারছেন
ইমেইল মার্কেটিং
যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এ বিষয়টিতে চিন্তা ভাবনা করছেন তারা অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নেওয়ার পরে ইমেইল মার্কেটিং করেও ইনকাম করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামটিতে নিবন্ধিত হলেন। পরবর্তীতে আপনার প্রোডাক্ট অনুযায়ী অডিয়েন্স খোঁজে তাদেরকে সরাসরি ইমেইল করার মাধ্যমে আউট রিচ করতে পারবেন। যদি তারা প্রোডাক্ট সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করে সে ক্ষেত্রে অটোমেটিক সেল চলে আসবে। ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে অডিয়েন্সদের লিড কালেক্ট করতে হবে।
সঠিক লিড কালেক্ট করতে পারলে আপনি তাদেরকে ইমেইল করে প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানাবেন। যদি তাদের প্রোডাক্টটি প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পারচেজ করবে। ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু এক্সটেনশন ব্যবহার করতে হবে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি একটি ক্লিকে অনেকগুলো অডিয়েন্সকে ইমেইল পাঠাতে পারেন। আর এ ধরনের এক্সটেনশন ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনার ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে। তাই বলাবাহুল্য যে ইমেইল মার্কেটিং করে যদি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম পরিচালনা করতে চান।
তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন হচ্ছে। মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ইমেইল মার্কেটিং কখনোই প্রযোজ্য হবে না বলে আমরা মনে করি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এই প্রশ্নটির পাশাপাশি অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করব? এফিলিয়েট মার্কেটিং করার উদ্দেশ্য বিভিন্ন রকম হতে পারে। আপনি পার্ট টাইম অথবা ফুল টাইম হিসেবেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। ধরুন আপনি কোন একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করছেন তার পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকামের সুযোগ পাচ্ছেন। আবার যদি আপনি ক্যারিয়ার হিসেবেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংটি করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটিও একটি ভালো সিদ্ধান্ত।
আপনি অনেকগুলো কোম্পানির যদি এফিলিয়েট প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করেন তাহলে দেখবেন অবশ্যই কোন না কোন প্রোডাক্ট প্রতিনিয়ত সেল হচ্ছে। চলুন বিষয়গুলোকে একটু আলোচনার মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ক্যারিয়ার
অনেকে মনে করতে পারেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং হয়তো শুধুমাত্র একটি অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি। আসলে বিষয়টি তা নয় আপনি চাইলে এখান থেকে আপনি আপনার ভবিষ্যতের ক্যারিয়ার গুছিয়ে নিতে পারবেন। বর্তমান সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি সুন্দর ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য আবশ্যক পন্থা হিসেবে আমরা মনে করি। তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে অনেক কিছু বিষয় সম্বন্ধে জানতে হবে। যেমন ধরুন ওয়েবসাইট তৈরি এবং মেইনটেইন, এসইও (SEO), মার্কেটিং স্ট্রাটেজি, অর্থনীতি, কনটেন্ট ক্রিয়েশন এবং রাইটিং সহ আরো সকল ধরনের বিষয় সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।
যদি এ সকল স্কিল দিয়ে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামটি পরিচালনা করতে পারেন তাহলে দেখবেন একটি সময় আপনি আপনার ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ স্তরের অবস্থান করছেন। আর এজন্যই আমরা আর্টিকেলের উপরের অংশে উল্লেখ করেছি যে মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য কোন বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা যায়।
ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মার্কেটিং স্ট্রাটেজি সম্পর্কে অধিক অভিজ্ঞতা অর্জন করা সম্ভব। আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট যখন সেল করবেন তখন দেখবেন যে কোন পদ্ধতি গুলো ফলো করলে সেল বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাহলে এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েও আপনি আপনার নিজস্ব প্রোডাক্ট মার্কেটে সেল করতে পারছেন। তাহলে বিষয়টি হল এক ঢিলে দুইটি পাখি মারার মত। প্রথমে আপনি অন্যের প্রোডাক্ট দিয়ে টাকা ইনকাম করার পাশাপাশি সেখান থেকে অভিজ্ঞতা নিরূপণ করতে সক্ষম হলেন। পরবর্তীতে আপনার যদি নিজস্ব ব্র্যান্ড অথবা প্রোডাক্ট সেল করতে চান।
সে ক্ষেত্রে সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার ব্যবসায়ী কার্যক্রম ও পরিচালনা করতে পারছেন। আর এজন্যই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করা হতে পারে আপনার জন্য একটি খুব ভালো সিদ্ধান্ত।
অর্থ ইনকাম
অর্থ ব্যতীত আমাদের জীবন কখনোই সুপরিকল্পিতভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়। ভোরে ঘুম থেকে উঠে টুথপেস্ট থেকে শুরু করে রাতে শোয়া পর্যন্ত প্রত্যেকটি বিষয়ে আমাদের অর্থের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ অর্থ দিয়েই আপনাকে সকল কিছু পার্সেল করে জীবন পরিচালনা করতে হবে। আর বাংলাদেশের মতো কম উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থ ইনকাম করার গুরুত্ব অপরিসীম। আর আপনি যদি একটি কম বেতনে চাকরি করে থাকেন তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে আপনার জন্য একটি অন্যতম ইনকাম সোর্স।
পাশাপাশি একটি সময় যদি আপনি আপনার ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন তাহলে দেখবেন কয়েক বছরের মধ্যে আপনার লেভেল কোন পর্যায়ে চলে গেছে। সুতরাং এফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনার যেমন অভিজ্ঞতা সৃষ্টি হবে ঠিক তেমনি ইনকাম সোর্স ও তৈরি হবে। তাই আমাদের পরামর্শ থাকবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এ বিষয়টি নিয়ে না ঘাবড়িয়ে আজ থেকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং স্টাডি শুরু করে দিন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট
আপনি ডেক্সটপ অথবা মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন পূর্বে এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইটগুলোর। যদিও অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর কথা সামনে আসলে সর্বোত্তম এ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর কথা চলে আসে। কিন্তু এগুলো ব্যতীত আরো অনেক সাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম খুব সহজেই নেওয়া সম্ভব এবং সেখান থেকে টাকা ও ইনকাম করা সম্ভব। পাঠক আপনাদের সুবিধার্থে আমরা ছকের আকারে প্রত্যেকটি এফিলিয়েট প্রোগ্রামের নাম এবং তাদের ওয়েবসাইট গুলো উল্লেখ করার চেষ্টা করব। তাই নিচের ছকের প্রত্যেকটি বিষয়গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা
- সব সময় কাজ না করেও এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম এবং অর্থ উপার্জন করার সুযোগ থাকে। আর এ বিষয়টিকে বলা হচ্ছে প্যাসিভ ইনকাম।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে পরবর্তীতে নিজস্ব প্রোডাক্ট অথবা ব্র্যান্ড প্রমোশন করা সুযোগ থাকে। অর্থাৎ আপনি নিজেকে পরবর্তী সময়ে ব্যবসায়ী হিসেবে রূপান্তর করতে পারবেন।
- একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আপনার সব সময় কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হয় না। একবার আপনি আপনার ওয়েবসাইট র্যাঙ্ক করাতে পারলে সেখান থেকে প্রতিনিয়ত প্রোডাক্ট পারচেজ হবে এবং আপনি কমিশন প্রাপ্ত হবেন।
- যেহেতু আপনাকে নিজস্ব প্রোডাক্ট তৈরি করতে হচ্ছে না তাই এখানে কোনরকম ঝুঁকি থাকছে না। শুধুমাত্র মার্কেট স্ট্রাটেজি এবং রিসার্চ করার মাধ্যমে আপনি সফল হতে পারবেন।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য শুধুমাত্র ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের উপর ভরসা করে থাকতে হচ্ছে না। আপনি চাইলে হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ইনকাম করতে পারছেন।
লেখকের মন্তব্য
এফিলিয়েট মার্কেটিং যেহেতু একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সম্পূর্ণ সেক্টর। তাই আপনি চাইলে আপনার ক্যারিয়ারকে এফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। যদি কোন প্রাইভেট সেক্টরে কাজ করে থাকেন সেক্ষেত্রে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম যেমন করতে পারবেন। ঠিক তেমনি পরবর্তী সময়ে যদি চান অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছেন। নিজের ব্র্যান্ডকে ভ্যালুয়েবল করতে কোন ট্রিক্সগুলো ফলো করতে হবে সেটি আপনি মার্কেটিং করার সময়ই বুঝতে পারবেন।
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলের মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পদ্ধতি বা বিষয়গুলো আপনাদের অনেকটাই কাজে আসবে। পাশাপাশি আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো এ বিষয়টিতে যে তথ্যগুলো ইমপ্রুভ করেছি তা অবশ্যই অবলোকন করার চেষ্টা করবেন। ধৈর্য এবং পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে চেষ্টা করে যান দেখবেন সফলতা একদিন আসবেই। আর আপনার ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইন ইনকাম যাত্রাকে আরো সুপ্রসারিত করার জন্য আমরা আপনাদের সাথে আছি। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে ফ্রিল্যান্সিং টিপস এন্ড ট্রিকস সম্বন্ধে বিভিন্ন তথ্য খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url