অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে নিন

অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলে প্রত্যেকটি বিষয়বস্তু আপনার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে দেখা যায় যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অর্থের অভাবে সঠিকভাবে পড়াশোনা চালানো সম্ভব হয় না। সুতরাং আপনি যদি পড়াশোনা পাশাপাশি অথবা অল্প বয়সেই টাকা ইনকাম করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করার বিষয়টি আপনার জন্য হতে পারে খুব ভালো একটি সিদ্ধান্ত। অনলাইন ব্যতীত অফলাইনেও কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যেখান থেকেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব। মাধ্যমে আমরা অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে প্রত্যেকটি বিষয় জানানোর চেষ্টা করব। 
অল্প-বয়সে-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়
পাশাপাশি ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় এবং স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন। জীবনে যদি ভালো একটি পজিশনে যেতে চান তাহলে আপনাকে অল্প বয়স থেকে চেষ্টা করে যেতে হবে। অনলাইন ব্যতীত আপনি অফলাইনে বিভিন্ন ব্যবসা পরিচালনা করার মাধ্যমেও অল্প বয়সে সাকসেসফুল হতে পারেন। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে পরিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে। তাহলে একটি সময় সফলতা অর্জন করা সম্ভব। সুতরাং অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনাকে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত বহাল থাকতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্র

অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায়

পৃথিবীতে যারাই ভালো সাকসেসফুল অর্জন করতে পেরেছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা অল্প বয়স থেকে পরিশ্রম করে এসেছেন। পড়াশোনায় ভালো করার পাশাপাশি অবশ্যই আমাদের প্রথম থেকেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। আপনি চায়না বাচ্চাদের দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন তারা ছোট থেকে বিভিন্ন কাজ সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করে। পাশাপাশি তাদেরকে প্রাকটিক্যাল কাজের দিকে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী করে তোলা হয়। এর কারণ হলো পরবর্তী সময়ে তার জীবনকে খুব ভালোভাবে অতিবাহিত করার জন্য কাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি সে যদি তার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কোন বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারে তাহলে তো বিষয়টি হয়ে যায় সোনায় সোহাগা। 
আর এই স্টাটেজি ফলো করেই চাইনিজরা আজকে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাতদের তালিকায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। আপনি যদি অল্প বয়সে অধিক টাকা ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে ব্যবসা হতে পারে সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত। ব্যবসা অর্থাৎ অফলাইন ব্যতীত বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকেও অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তাই আপনি চাইলে অফলাইন এর পাশাপাশি অনলাইনে অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে সে সকল প্লাটফর্ম থেকেও টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। চলুন অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার কিছু উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

বিভিন্ন পণ্যের দোকান

শুরু করার জন্য সর্ব প্রথমে অল্প কিছু পুঁজি দিয়ে বিভিন্ন পণ্যের দোকান দেওয়া যেতে পারে। রাস্তার ধারে খুব ভালো একটি পজিশনে ছোট করে দোকান দিতে পারেন। পণ্যের দোকান হিসেবে খেলনার দোকান, মুদিখানার দোকান, ঔষধের দোকান, হস্ত নিয়মিত পণ্যের দোকান ইত্যাদি হতে পারে। তবে এই ক্যাটাগরির দোকান গুলো আপনাকে সেই সকল পজিশনে দেওয়া উচিত যেখানে উক্ত পণ্যের কাস্টমার গুলো সচরাচর পাওয়া যাবে। যেমন ধরুন খেলনার দোকান দিতে চাইলে আপনাকে স্কুলের সামনে দিতে হবে। 

আবার আপনি যদি ঔষধের দোকান দিতে চান সেক্ষেত্রে হসপিটালে নিকটবর্তী স্থানে অবস্থান নিতে হবে। তাই দোকান দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভালো পজিশন খুঁজতে হবে। আপনার যদি কোন রকম হস্তশিল্প তৈরীর অভিজ্ঞতা থাকে সেটিকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন হস্তশিল্পের পণ্য তৈরি করে আপনি আপনার দোকানে রাখতে পারেন। কাস্টমারের চাহিদা এবং পছন্দ অনুযায়ী তারা আপনার দোকান থেকে অবশ্যই পণ্যগুলো ক্রয় করবে। যেমন ধরুন ব্যাগ তৈরি, বিভিন্ন পোশাক তৈরি, সপিজ তৈরি ইত্যাদি।

টিউশনি করে ইনকাম

বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি অল্প বয়সে এবং ছাত্ররা টাকা ইনকাম করে থাকে যে সকল মাধ্যমে তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল টিউশনি করে ইনকাম করার বিষয়টি। লক্ষ্য করলে দেখবেন বেশিরভাগ ছাত্রই টিউশনি করে ইনকাম করার টেন্ডেন্সি মাথায় রাখে। তাই আপনিও যদি অল্প বয়সে এবং ছাত্র অবস্থায় টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে টিউশনি করাতে পারেন। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই কয়েকটি বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যে সাবজেক্ট আপনি পড়াতে চাচ্ছেন সেই সাবজেক্টে পারদর্শী হওয়ার পর প্রাতিষ্ঠানিক গৃহ শিক্ষক হিসেবে বিভিন্ন বাড়িতে নিযুক্ত হতে পারেন।

টিউশনি করে ইনকাম করার বিষয়টি শুধুমাত্র টাকা ইনকামের উপর নির্ভরশীল নয়। এখান থেকে আপনি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন তা পরবর্তীতে আপনার চাকরির প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অনেকটাই কাজে লাগবে। তাই ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে টিউশনি হতে পারে অন্যতম একটি ভালো মাধ্যম। বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইনের ফেসবুক গ্রুপে গৃহশিক্ষক নিযুক্ত দেওয়ার বিজ্ঞাপন প্রদান করা হয়ে থাকে। সেখানে আপনি আপনার দরখাস্তটি সাবমিট করে অথবা সরাসরি শিক্ষার্থীর পিতা-মাতার সাথে কথা বলে গৃহ শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হতে পারবেন।

চাইল্ড কেয়ার

বিষয়টি শুনে হয়তো অবাক হচ্ছেন যে এটা আবার কেমন পেশা হতে পারে। আপনি শুনলে অবাক হবেন যে বর্তমানে চাইল্ড কেয়ারিং বা বাচ্চা দেখাশোনা করেও আপনি আপনার খরচ সারানোর পাশাপাশি ভালো টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। যদি বাচ্চাকাচ্চা দেখাশোনা করার মত মন মানসিকতা থাকে তাহলে এই পেশাটি আপনার জন্য ভালো একটি উপায় হতে পারে। বর্তমানে অনেক চাকুরীজীবী ফ্যামিলি অর্থাৎ স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ে চাকরি করার জন্য তাদের বাচ্চা দেখাশোনা করার জন্য লোক রাখেন। 

যেহেতু আপনি আপনার পড়াশোনা চালানোর জন্য কাজ করতে যাচ্ছেন তাই কোন কাজকেই অবহেলা করা যাবে না। এ ধরনের কাজ আপনি ওই সকল বাবা-মার সাথে কথা বলে তাদের বিশ্বাস অর্জনের মাধ্যমে নিযুক্ত হতে পারবেন। অনেক এজেন্সিও থাকতে পারে আপনি অনলাইনে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন যারা এ ধরনের পেশাজীবীদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। সুতরাং চাইল্ড কেয়ারিং অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে আপনি খুব সহজেই বেছে নিতে পারেন এবং সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হতে পারেন।

ভর্তি প্রস্তুতির শিক্ষক

উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পরেই বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নেওয়ার জন্য কোর্স করতে হয়। অর্থাৎ যারা এইচ এস সি পাশ করবে পরবর্তীতে সময়ে যদি এডমিশন প্রিপারেশন না নেয় সেক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় বিফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর সেই সকল স্টুডেন্টদেরকে যদি আপনি সঠিক গাইডলাইন প্রদান করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসা করেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে এর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করছেন বা কমপ্লিট করেছেন এরকম হতে হবে। কারণ আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড দেখেই সেখানে ছাত্রছাত্রী ভর্তি হবে। 

যদি আপনার এরকম ব্যাকগ্রাউন্ড থাকে তাহলে বিভিন্ন কলেজের আশেপাশে বাড়ি ভাড়া নিয়ে সেখানে কোচিং সেন্টার খুলতে পারেন। কোচিং সেন্টারে অন্যান্য বিষয়ে শেখানোর পাশাপাশি আপনি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। অনেক ভালো মানের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ুয়া স্টুডেন্ট কোন চাকরির পেছনে না ছুটে তারা শুধুমাত্র কোচিং ব্যবসা করে আজকে কোটিপতি হয়ে গেছে। তাই ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে যেমন এ ধরনের ব্যবসা করা যায় এমনকি পরবর্তী সময়ে ক্যারিয়ার হিসেবেও এটিকে নেওয়া যাবে।

কেক তৈরি

বিবাহ বার্ষিকী হোক কিংবা জন্মদিন যে কোন অকেশনে আমাদের কেক লাগবেই। মজার মজার ডিজাইন এবং সুস্বাদু কেক তৈরি করার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি এটি ব্যবসায় পরিণত করতে পারেন। অর্থাৎ এ ধরনের পারদর্শিতা যদি আপনার থাকে তাহলে কেক তৈরি বিজনেস হতে পারে আপনার জন্য একটি উত্তম সিদ্ধান্ত। কাস্টমার খোঁজার জন্য আপনাকে বাহিরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম যেমন ফেসবুকে শুধুমাত্র একটি পেজ খুলেও আপনি কেকের অর্ডার পেতে পারেন। যদি কেক তৈরি ভালো হয় সেক্ষেত্রে আপনি রিপিট কাস্টমার পাওয়ার পাশাপাশি নতুন কাস্টমার ও পেয়ে যাবেন। 

চাইলে কেক তৈরির বিষয়ে আপনি কারো কাছ থেকে ট্রেনিং নিতে পারেন। প্রথম অবস্থায় যদিও খুব একটা ভালো হবে না ধীরে ধীরে আপনার কেক তৈরি যদি খুব ভালো মানের হয় তাহলে দেখবেন একটি সময় আপনার ফেসবুক পেজ থেকে অনেক অর্ডার পাচ্ছেন। পরবর্তীতে বাজারের আশেপাশে ছোট্ট একটি আউটলেট যদি দিতে পারেন তাহলে বিষয়টি আরো বেশি ভালো হয়। তবে প্রাথমিক অবস্থায় অল্প পরিমাণে শুরু করবেন পাশাপাশি সেটি অনলাইনে বিক্রি এবং প্রচার করার চেষ্টা করবেন। তাই অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে কেক তৈরির বিজনেসও হতে পারে আরো একটি ভালো সিদ্ধান্ত।

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

আমরা ছোটবেলায় অনেকেই পড়েছিলাম যে ছাত্র জীবন বীজ বপনের সময়। এ সময়টাকে যে কাজে লাগাতে পারে সেই পরবর্তীতে একজন সাকসেসফুল ব্যাক্তিতে পরিণত হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি যদি ছাত্র জীবন থেকে টাকা ইনকাম করার টেন্ডেন্সি মাথায় নিয়ে নেন তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে কেউ আর দমাতে পারবে না। আমরা মাথার অভ্যন্তরে একবার যে জিনিসটি নিয়ে নিব সেটি আমাদেরকে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখিয়ে দেবে। প্রাথমিক অবস্থায় কেউই পারফেক্ট হয় না। কিন্তু চেষ্টা করে যদি ধীরে ধীরে আগানো যায় সে ক্ষেত্রে সফলতা আমাদের কাছে আসবেই। 
অল্প-বয়সে-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়
ঠিক তেমনি ছাত্র জীবনে যদি আপনি টাকা ইনকাম করার বিষয়গুলো জানতে পারেন। তাহলে সেগুলো পরবর্তীতে আপনার জীবনকে উন্নত করতে অনেকটাই কাজে দেবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা উপায় বা গাইডলাইন ব্যতীত আর সামনে এগোতে পারি না। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই ক্রিয়েটিভ অনলাইন আইটি আপনাদের পাশে সবসময় আছে এরকম তথ্যসমৃদ্ধ বিষয়গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। আমাদের দেখানো গাইডলাইন অথবা আর্টিকেলের বিষয়বস্তুগুলো খুব ভালোভাবে পড়ার চেষ্টা করবেন দেখবেন আপনার জীবনের অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। 

আর এ ধরনের মূল্যবান এবং অনলাইন ইনকাম রিলেটেড তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল আমরা সবসময় আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে দেখতে পারেন। অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় অর্থাৎ ছাত্রদের জন্য সবচেয়ে ভালো একটি উপায় হল অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করা। এর কারণ হলো অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারলে বাহিরে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ছে না ঘরে বসেই অনলাইন রিলেটেড বিভিন্ন কাজ করা সম্ভব হচ্ছে। তাই চলুন অনলাইনে ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাক।

স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং

অনলাইন থেকে ইনকাম করার বিষয়টি যখন আসে সেক্ষেত্রে প্রথমে চলে আসে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার বিষয়টি। বিশেষ করে ছাত্রদের জন্য আয়ের উপায় হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং একটি অন্যতম পেশা হিসেবে যুক্ত করা যায়। স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং খুব ভালো একটি সিদ্ধান্ত হতে পারে। অনেকে আছে যারা স্টুডেন্ট অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং শুরু করলেও পরবর্তীতে সেটিকে তারা ক্যারিয়ার হিসেবেও বেছে নিয়েছে। কারণ হলো চাকরির পিছনে না ছুটে আপনি যদি ঘরে বসে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন তাহলে বিষয়টা খুব একটা খারাপ হয় না।
তবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে সর্ব প্রথমে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং অনেক বড় একটি সেক্টর এখানে বিভিন্ন বিষয় যুক্ত রয়েছে। তাই ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন এ বিষয়গুলো জানার জন্য আপনাকে প্রাথমিক অবস্থায় বিভিন্ন ব্লগপোস্ট অথবা ইউটিউব চ্যানেলের সাহায্য নিতে হবে। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে আসতে পারেন যেখানে আমরা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক বিভিন্ন টিপস প্রোভাইড করে থাকি। ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন এবং ভাল কাজগুলো হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন। 

গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, লিড জেনারেশন, ডাটা এন্ট্রি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তাই আপনি যদি স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর টি বেছে নিতে চান তাহলে অবশ্যই এ ধরনের কাছ থেকে যে কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা জরুরী। এর কারণ হলো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে যদি আপনি আপনার দক্ষতা প্রকাশ করতে না পারেন তাহলে কখনোই সেখান থেকে কাজের অর্ডার পাবেন না। আর ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজের অর্ডার না পেলে সেখান থেকে টাকা ও ইনকাম হবে না। 

সুতরাং আপনি যদি অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে বেছে নিতে চাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই সর্ব প্রথমে উক্ত বিষয়টিতে কোর্স করে নিতে পারেন। তাই ভালো মানের আর্টি সেন্টার দেখে আপনার পছন্দ অনুযায়ী বিষয়টি নিয়ে কোর্স করবেন। এরপর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রফেশনাল মানের একাউন্ট ক্রিয়েট করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো ঘরে বসেই করা যায় তাই ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে এমনকি পরবর্তীতে ক্যারিয়ার হিসেবে ও ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর পছন্দ করা হতে পারে একটি অনন্য সিদ্ধান্ত।

ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম

ইনস্টাগ্রাম হলো সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতম একটি প্লাটফর্ম যেটি পূর্বে শুধুমাত্র যোগাযোগ এবং এন্টারটেইনমেন্ট এর জন্য ব্যবহার করা হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে ইনস্টাগ্রাম থেকেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর ছাত্রদের জন্য এ ধরনের কাজ করে ইনকাম করার সুবিধা হল আপনি ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারছেন। ফেসবুকের পর দ্বিতীয় এবং অন্যতম একটি প্লাটফর্ম হল ইনস্টাগ্রাম। যদিও দুইটি প্লাটফর্মের মালিক একটাই অর্থাৎ মার্ক জুকারবার্গ ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম দুইটি প্লাটফর্মেরই মালিক। পূর্বের তুলনায় বর্তমান সময়ে ইনস্টাগ্রাম এর জনপ্রিয়তা যেমন বেড়েছে ভবিষ্যতে এর জনপ্রিয়তা আরো বাড়বে। 

তবে ইনস্টাগ্রাম থেকে যদি আপনি টাকা ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ফলোয়ার থাকতে হবে ১০০০০ এর বেশি। যদি এরকম অ্যামাউন্টের ফলোয়ার আপনার একাউন্টে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি একজন সেলিব্রেটিতে রূপান্তরিত হবেন। আর এ ধরনের সেলিব্রিটিদের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট প্রচার করার জন্য স্পন্সর করে থাকে। অর্থাৎ বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনি রিভিউ করার মাধ্যমে একটি চুক্তির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চুক্তি অনুযায়ী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে একজন ব্যক্তি বছরে পাঁচ থেকে ছয় হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবে।

ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম

অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় এবং বিশেষ করে ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে আরো একটি অন্যতম কাজ হলো ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম। ডাটা এন্ট্রি অত্যধিক সহজ কাজগুলোর মধ্যে একটি যারফলে কোনরকম স্কিল ডেভেলপমেন্ট ব্যতীত আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। অন্যান্য কাজগুলোতে সর্ব প্রথমে আপনাকে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে এবং পরবর্তীতে কাজের অর্ডারের ভিত্তিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু ডাটা এন্ট্রি লিড জেনারেশন এ ধরনের কাজের সেরকম কোন স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার প্রয়োজন পড়ে না। 

শুধুমাত্র কাজের প্রসেস এবং কোথা থেকে কাজ পাওয়া যায় এ সম্বন্ধে জানতে পারলে ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম করা যাবে। তবে আপনি যদি কাজ না জানেন তাহলে অবশ্যই ডাটা এন্টির কাজ গুলো আপনার কাছে কঠিন মনে হতে পারে। তাই কিছুদিন ডাটা এন্ট্রির কাজ শিখে তারপরে মার্কেটপ্লেস এপ্লাই করাই ভালো। নিচে ডাটা এন্ট্রি কাজের বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো।
  • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
  • মাইক্রোসফট এক্সেল
  • ডাটা ক্লিনিং জব
  • কপি পেস্ট এর কাজ
  • লিড কালেক্ট
  • ইমেজ টু টেক্সট রাইটিং
  • অডিও টু টেক্সট রাইটিং
  • ডাটাবেজ আপডেট এর কাজ
  • ক্যাটালগ ডাটা এন্ট্রি
  • অনলাইন ফরম পূরণ
  • মেডিকেল ট্রান্সক্রিপশন রাইটিং

ব্লগিং করে ইনকাম

আমরা ব্লগিং করে ইনকাম করার বিষয়টিকে এজন্য বারবার ইনক্লুড করে থাকি এর কারণ হলো আপনি যদি শুধুমাত্র লেখালেখির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ব্লগিং একটি অন্যতম পন্থা। আমরা নিজেও ব্লগিং করে ইনকাম করে থাকি। উদাহরণস্বরূপ এই মুহূর্তে যেই আর্টিকেলটি পড়ছেন সেটিও একটি ব্লগ ওয়েবসাইট এর অংশ। তাই অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে সেরা একটি উপায় হল ব্লগিং করে ইনকাম। ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে শুধুমাত্র আপনার কাছে যদি একটি কম স্পেসিফিকেশন এর ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থাকে। সেখান থেকে ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 

এজন্য সর্ব প্রথমে আপনাকে ব্লগার ডট কমে একটি ব্লগ ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করতে হবে। তারপর Name cheap এর মত বিভিন্ন ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পানি থেকে ডোমেন ক্রয় করতে হবে। ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করা হয়ে গেলে সেটি আপনার ক্রিয়েটকৃত ব্লগার ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে। এরপরে আপনার কাজ হবে সেখানে নিয়মিত ব্লগ রাইটিং বা আর্টিকেল পাবলিশ করা। কিছুদিন পরে নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসলে এরপরে গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লিকেশন করতে হবে। গুগল এডসেন্স অ্যাপ পাওয়ার পরে আপনি সেখান থেকে অ্যাড শো করানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

রিভিউ করে ইনকাম

বর্তমান যুগে এসে বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে তাদের প্রোডাক্ট শুধুমাত্র রিভিউ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার একটি ফ্যান ফলোয়ার সমৃদ্ধ ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল থাকা জরুরী। যদি আপনার এরকম ফেনবেজ না থাকে তাহলে কিন্তু রিভিউ করে ইনকাম করা যাবে না। রিভিউ করে ইনকাম করার সুবিধা হল আপনি দুই উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রথমটি হল সরাসরি কোম্পানির মাধ্যমে কোলাবারেশন করে একটি স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম। 

দ্বিতীয় টি হল ফেসবুক পেজে অথবা ইউটিউব চ্যানেলে আপনি যে প্রোডাক্টের ভিডিও বা কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করবেন। সেই ভিডিওর ভিউয়ের উপর ভিত্তি করে ফেসবুক থেকে এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাবে। তাই আজকাল অনেকেই শুধুমাত্র প্রোডাক্ট রিভিউ করেও বহু টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। তাই আপনি যদি অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজে দেখেন তাহলে আপনার হাতে থাকা মোবাইলটি দিয়ে আজকে থেকেই কাজ শুরু করে দিন। মোবাইল দিয়ে পণ্যের ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে তৈরি করবেন। 

পরবর্তীতে আপনি আপনার ফেসবুক পেজে অথবা ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দেবেন। প্রথম অবস্থায় ভালো ফলাফল না পেলেও একটি সময় সেখান থেকে ভালো একটি ফ্যান ফলোয়ার যুক্ত হবে। সাধারণত মিউজিক, বই, বিভিন্ন প্রোডাক্ট এগুলো নিয়ে রিভিউ করা যায়।

শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি কি

আপনি যদি আর্টিকেলের উপরের অংশগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে সেখানে আমরা ছাত্রদের ক্ষেত্রে টাকা ইনকাম করার বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে তুলে ধরেছি। অর্থাৎ ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে অনলাইন এবং অফলাইন দুইটি মাধ্যম থেকেই যে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে টাকা ইনকাম করা যাবে তা আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যদিও এই বিষয়গুলো ব্যতীত আরো অনেক সেক্টর এবং পদ্ধতি রয়েছে যেখান থেকে একজন ব্যক্তি অথবা শিক্ষার্থী খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবে। 
খুব সহজে বললে ভুল হবে কারণ টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে সময়,পরিশ্রম, ধৈর্য সবকিছুই বিনিয়োগ করতে হবে। অনেক সময় স্কিল ডেভলপমেন্ট করার জন্য আপনাকে অর্থ বিনিয়োগ করতে হতে পারে। তাই টাকা ইনকাম করার বিষয়টি সহজ ভাবে উপস্থাপন করলেও এর অভ্যন্তরে অনেক কঠিন বিষয় লুকায়িত থাকে। কিন্তু পৃথিবীতে সকল কিছুই মানুষ কন্ট্রোল করছে। তাই আপনি যদি একটু চেষ্টা করেন তাহলে কিছু না কিছু অবশ্যই ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু চেষ্টা করার পূর্বেই যদি আশাহত হয়ে পড়েন তাহলে ব্যর্থতা আপনার চির সঙ্গী হিসেবে স্থান পেয়ে যাবে। 

আর ব্যর্থতাকে দূর করতে আমরা অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলোর সাথে আরো কিছু বিষয় যুক্ত করছি যে পদ্ধতিগুলো আপনার শিক্ষাগত জীবনকে আলোকিত করতে সহায়তা প্রদান করবে। নিচে শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি কি হতে পারে সে বিষয়গুলো জানার জন্য নজর রাখুন।
  • সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট
  • মিউজিক বিক্রি
  • ড্রপ শিপিং করে আয়
  • ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় বিক্রয়
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ই-কমার্স বিজনেস
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • পিওডি সাইট থেকে ইনকাম
  • ইউনিক পণ্য বিক্রয়
  • অনলাইন কোর্স বিক্রি
  • ট্রাভেল রাইটিং করে ইনকাম
  • পোর্টফোলিও ক্রিয়েট করে ইনকাম
  • এডভাইজার হিসেবে ইনকাম
  • অনলাইন টিউশনি
  • সার্ভে করে ইনকাম
  • ইমেইল মার্কেটিং
উপরে বর্ণনা কিন্তু সবগুলোই কিন্তু আপনাকে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। এ ধরনের কাজ করার পূর্বে অবশ্যই কিছুদিন সময় নিয়ে বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করুন। যদি বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনি অবগত এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন পন্থায় টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। বিষয়গুলো নিয়ে আপনি গুগলে সার্চ দিতে পারেন তাহলে আরও বিভিন্ন ওয়েবসাইট পাবেন যেগুলোতে উক্ত কাজের পরামর্শ প্রদান করা রয়েছে। পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটেও ভিজিট করতে পারেন যেখানে আমরা এ ধরনের সকল কাজের পদ্ধতি গুলো আলোচনা করে থাকি।

লেখকের মন্তব্য

আপনি যদি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে পড়ে থাকেন তাহলে শেষ পর্যায়ে একটি কথা উল্লেখ করছি যে অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনাদের যে পরামর্শ প্রদান করেছি। তা যদি আপনারা সঠিকভাবে মেন্টেন করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় পরবর্তীতে আপনারা সেখান থেকে ভালো কিছু ফল পাবেন। তবে অবশ্যই আপনাদেরকে ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে হবে। বিষয়টি এমন নয় যে আমরা যে পদ্ধতি এবং কাজের উপায় গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি তা আজকে থেকে এপ্লাই করলে কালকে থেকে ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। 

অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনাকে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার পরেই কাজে নামতে হবে। যদি আপনি সঠিক গাইডলাইন গুলো ফলো করে ধীরে ধীরে এগোতে পারেন তাহলে কোন একদিন উন্নতির শিখরে অবশ্যই পৌঁছাবেন। আমরা আর্টিকেলের যে অংশে ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় হিসেবে পদ্ধতি গুলো আপনাদের মাঝে প্রোভাইড করেছি তা সবগুলোই কার্যকর বলে আমরা মনে করি। আপনাদের কাছে আরও একটি অনুরোধ থাকবে অবশ্যই ছাত্র জীবনে টাকা ইনকাম করার সময় আপনাদেরকে সচেতন হতে হবে। 

পড়াশোনা ঠিক রেখে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু পড়াশোনা বাদ দিয়ে বা একদম ইগনোর করে টাকা ইনকাম করার চিন্তা না করাই ভালো। সুতরাং আপনি আপনার পড়াশোনা খরচ চালানোর জন্য পার্টটাইম হিসেবে এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে এ ধরনের তথ্য সমৃদ্ধ আর্টিকেলগুলো খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url